Sunday, February 23, 2020

মুশফিকের ধারে কাছেও নেই কেউ

দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন মুশফিকুর রহিম। ২০০৫ সালে জাতীয় দলে অভিষেকের পর থেকেই নিয়মিত খেলে যাচ্ছেন তিনি।

১৫ বছর ধরে দেশের হয়ে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সব মিলে সর্বোচ্চ ৩৭০টি ম্যাচ খেলেছেন মুশফিকুর রহিম। ম্যাচ খেলার দিক থেকে তার আশপাশে কেউ নেই।

নিদাহাস ট্রফিতে সেমি জয়ের পর


দেশের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৩৮টি ম্যাচ খেলেছেন সাকিব আল হাসান। জুয়াড়িদের কাছ থেকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েও বিষয়টি গোপন রাখায় পেশাদার ক্রিকেট থেকে এক বছর নিষিদ্ধ হয়েছেন সাকিব। যে কারণে সবশেষ ভারত-পাকিস্তান সফর এবং চলতি জিম্বাবুয়ে সিরজে নেই সাকিব।

ম্যাচ খেলার দিক থেকে সাকিবের ঠিক কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছেন তামিম ইকবাল। দেশ সেরা এ ওপেনার আর মাত্র দুই ম্যাচ খেললেই সাকিবকে টপকে যাবেন।

তবে রান সংগ্রহের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছেন তামিম ইকবাল। ৩০ বছর বয়সী এ ওপেনার দেশের হয়ে ইতিমধ্য টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলে ৩৪১টি ম্যাচ খেলে ২১টি সেঞ্চুরি আর ৮১টি ফিফটির সাহায্যে রেকর্ড ১৩ হাজার ১৪ রান করেছেন।

১৪টি সেঞ্চুরিতে ১১ হাজার ৭৫২ রান সংগ্রহ করে দ্বিতীয় পজিশনে রয়েছেন সাকিব আল হাসান। দেশের হয়ে তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ হাজার ৬০৭ রান করেছেন মুশফিকুর রহিম।

উইকেট শিকারের দিক থেকে অবশ্য শীর্ষে রয়েছেন সাকিব আল হাসান। তিনি ৩৩৮টি ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ ৫৬২ উইকেট শিকার করেছেন। ৩০৫ ম্যাচে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৮৫ উইকেট শিকার করেছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।

দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন মাশরাফি। তিনি ১১৪ ম্যাচে নেতৃত্ব দেন। তার অধীনে ৫৮ ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯৪ ম্যাচে নেতৃত্ব দেন মুশফিক। তার অধীনে ২৬ ম্যাচে জয় পায় টাইগাররা। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ ৮৭ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে দলকে ৩০টি জয় উপহার দেন হাবিবুল বাশার সুমন, বর্তমানে তিনি জাতীয় দলের নির্বাচকের দায়িত্বে নিয়োজিত।

No comments:

Post a Comment